
নদী বাঁচাতে এক সময় কাজ করতাম নিজের খেয়ে বনের মহিষ তাড়ানোর মহান ব্রত হিসাবে। নদীকে নিয়ে একটা গানও কম্পোজ করিয়েছিলাম। টাকার অভাবে সেই গান কোন রেডিও টিভিতে শুনানো যায়নি। তাই মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বাছট গ্রামে একটি ছোট প্রোগামে গানটি প্রথম শোনানু হয়েছিল জনগনকে। অতিথিদের মাঝে একমাত্র আজিজুল ভাই মারা গেছেন। বাকি সবাই এখনো বেঁচে আছেন।
আগে নদী খেকোরা নদী দখল করতো। এখন আবার নদী খননের নামে সারাদেশে বালু এবং মাটি খেকোরা নিরীহ মানুষের আবাদি জমি এবং বসতবাড়ি ভেঙ্গে দিচ্ছে। প্রতিবাদ করলেই আবার মিথ্যা চাদাবাজি মামলার ভয় দেখাচ্ছে এই বালু খেকো চক্র।
আসুন শান্তিপুর্ন প্রতিরোধ আন্দোলনের মাধ্যমে গাজী খালি নদীর এই বালু খেকোদের রুখে দেয়।
প্লিজ,কেউ ভয় পাবেন না। সরকারী আইন আপনার পক্ষে,বালু খেকোদের বিপক্ষে।
আমি কথা দিচ্ছি যে সব সরকারী কর্মকর্তাগন রহস্যজনক কারনে অনুমোদনহীন ড্রেজারকে অনুমোদিত বলে হুংকার দিচ্ছেন,তাদের প্রতিটি কাজের জন্য তাঁদের উর্ধতন কর্মকর্তাদের কাছে জবাবদিহি তাঁদের করবোই,করাবো, ইনশাল্লাহ । আজ না হয় কাল,কিংবা পরশু।
গাজীখালী নদীর আশেপাশে নিজেদের আবাদি জমি এবং বসতবাড়ী রক্ষা করতে কঠিন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ুন মিথ্যা মামলা এবং হামলার ভয়কে দূরে ঠেলে।
পাশে ছিলাম,আছি এবং থাকবো,ইনশাল্লাহ।